আমার হৃদয়ের সর্বাধিক বেদনাপ্রবণ কোশগুলো জুড়ে যাঁহার অস্তিত্ব ব্রহ্মপুত্রসম সুখের মাঝে কখনও দুঃখভোগের বাসনা জাগ্রত হইলেই আমি তাঁহার সমীপে উপনীত হইয়া অতঃপর যদি তিনি তাঁহার সুষম সুগঠিত অধমাঙ্গে আমাকে গ্রহণ অনুসারে বেটাল পদতলের মলিনতা লেহন করিবার পরমসৌভাগ্যে নিয়োগোত্তর মহামূল্য মুত্রবর্ষায় সিক্ত করেন বিরহপূর্বের দুঃকাহিনী স্মরণ হেতু দুঃখবিলাস অতিবাহনকালে তাঁহার যোনিতটের কেশসমূহ কর্ষণ করিয়া পরমপুরুষের জন্য তাঁহাকে প্রস্তুত করিয়া পুনরায় সেই আদিম বেদনাসুলভপ্রেমানুভবের স্বাদ গ্রহণ করিতে অগ্রসর হই॥
ধর্মের বিজ্ঞান ও বিজ্ঞানের ধর্ম প্রসঙ্গে
যারা আমাকে চেনে, তারা হয়তো আমাকে সর্বধর্মের প্রতি সহনশীল বলেই জানে। আগতে উগ্রবামপন্থী রাজনীতি করলেও বাকি বামপন্থীদের মত (হিঁদু) ধর্মের প্রতি চরম বিদ্বেষ কোনোকালেই ছিল না। ইদানিং কিঞ্চিৎ ইতিহাস (বা বলা ভালো, যে ৩ ধারার ইতিহাস বর্তমান ভারত তথা বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে প্রচলিত, সেই ৩ ধারার ইতিহাস), এবং কিঞ্চিৎ থিওলজী চর্চার পরে বরং, ইব্রাহীমিয় ধর্মগুলির প্রতিই হালকা রক্ষণশীল হয়েছি। তা সে যাই হোক, এখানে মূলত বিজ্ঞানের ধর্মের সুত্রপাত করাই উদ্দেশ্য। বেশ কিছুদিন আগে, নাসার উন্নত প্রযুক্তির সাহায্যে তোলা ব্রহ্মাণ্ডের কিছু ছবি বার হয়, যেগুলো কিছু কোটি বছর অন্তত পুরনো। তাতে সামাজিক মাধ্যমে হুলুস্থুল কাণ্ড - যে ঈশ্বরের অনস্তিত্ব নাকি প্রমাণ হয়ে গেছে। সেখানে এত সব জ্ঞানী-গুণী যুক্তিশালী বামপন্থী (মানে সিপিএম) লোকজন, যে নিজেরই মস্তিষ্কগঠন নিয়ে প্রশ্ন জাগে। মানে হঠাৎ ব্রহ্মাণ্ডের ছবির সাথে ঈশ্বরের কী সম্পর্ক, তাইই বুঝলাম না, তায় আবার ঈশ্বরের প্রমাণ! ত যাই হোক, ক’দিন আগে মুঘল ইতিহাস আর দারউইনের তত্ত্ব এক শ্রেণীর পাঠ্যক্রম হতে বাদ পড়ায় আবারও এক জিনিস হয় - সরকার চায় না যে পড়ুয়ারা দারউইনের তত্ত্ব...
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন